আমাদের নিজস্ব মৌয়ালরা সুন্দরবনের গহীন থেকে তাদের প্রানের ঝুঁকি নিয়ে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধু সংগ্রহ করছে। আর সেই “র” মধুটাই আমরা পৌঁছে দিচ্ছি আপনাদের হাতে। সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধুতে খলিশা, গেওয়া, গরান, কেওড়া, বাইন, শেয়াল, হরকোচা, উড়া আর ও অনেক রকমের ফুল থাকার কারনে এই সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধু দেখতে যেমন সুন্দর তার সাথে এইটা খেতেও টক মিষ্টি দুর্দান্ত স্বাদের।
সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধু (Sundarbans Natural Honey) এর চাহিদা বরাবরই ভিন্ন। খাঁটি মধু বলতেই সবার আগে এর কথাই মাথায় আসে। প্রাকৃতিক মধু সংগ্রহের জন্য আমাদের মৌয়ালরা সুন্দরবনের গহীনে চলে যায়। বছরের বিভিন্ন সময় সংগ্রহ করা গেলেও ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস এর জন্য উৎকৃষ্ট সময়। মৌয়ালরা মধু সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন নৌকাতে করে চাকের খোঁজে পাড়ি জমায় বনের গহীনে। সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধুতে খলিসা ফুলের নির্যাস বেশি থাকে। এই প্রাকৃতিক চাকের মধু অনেক পাতলা এবং সুস্বাদু হয়।
১। সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধু – এপিস ডরসাটা বা বুনো মৌমাছি সুন্দরবনের গহীনে ফোঁটা খলিশা, গরান, কেওড়া, গেওয়া ইত্যাদি ফুলের থেকে নেকটার সংগ্রহ করে এবং সেই নেকটার চাকে জমা করে। আর মৌয়ালরা সেই প্রাকিতিক চাক থেকেই সেই খাঁটি মধু সংগ্রহ করে। এই মধু তৈরিতে মানুষের কোনরূপ হাতের ছোঁয়া ছাড়াই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি হয়।
২। সুন্দরবনের চাষের মধু- এপিস মেলিফেরা ও এপিস ফ্লোরিয়া মৌমাছি যেগুলা থেকে এই চাষের মধু সংগ্রহ কর হয়। এই চাষের মধুতে সুন্দরবনের ফুলের নেকটার ছাড়াও অন্যান্য ফুলের নেকটার থাকে। এই মধুটা চাষের মৌবক্স থেকে সংগ্রহ করা হয় আর নেকটার সংকট থাকলে এই মৌমাছিদের কে চিনি খাওয়ানো হয়।
আমরা আপনাদেরকে দিচ্ছি সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের “র” মধু যা সম্পূর্ণরূপে খাঁটি। কারন এই মধু আমাদের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে গহীন বন থেকে আমাদের নিজস্ব মৌয়ালরা এপিস ডরসাটা বা বুনো মৌমাছির প্রাকৃতিক চাক থেকে মধু সংগ্রহ করে। আর এই খাঁটি সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের “র” মধুটা আমরা পৌঁছে দিচ্ছি আপনার হাতে ।
সুন্দরবনের “র” মধুর PH সাধারনত ২.৮ থেকে ৫.৫ হয়ে থাকে বা ৩.১ থেকে ৬.০ হয়ে থাকে। যদি সুন্দরবনের মধুর PH ৬ এর থেকে বেশি হয় তাহলে বুঝতে হবে সেই মধুতে নিশ্চিত ভেজাল দেওয়া আছে।
0 average based on 0 reviews.
Questions not available